Bangladesh

করোনা-ভাইরাস সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষেরা কি বলছেন?

বাংলাদেশ মানবাধিকার সংগঠন সাভার উপজেলার সভাপতি

উনি সাভার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালের একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার সংগঠন সাভার উপজেলার সভাপতি। 

 

বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ

একটু ভাবুন, আসলে কয়জন গরিব মানুষ করোনায় মারা গিয়েছে? তারা তো আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এসি রুমে থাকে না। তাহলে তাদের করোনা হয় না কেন? বড়লোকরা কেন এত ভয় পায়? তাহলে কি শুধু বড়লোকদেরকে টারগেট করার জন্য করোনা ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে? নাকি করোনাভাইরাস বলতে কখনো কিছু ছিল না?

এইটা সত্যি যে যারা এসি রুমে থাকে তাদের ঠাণ্ডা জনিত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, কারণ তারা প্রাকৃতিক বাতাস গ্রহণ করে না, বরং এসির ফিলটার করা বাতাস গ্রহণ করে, যা থেকে মানুষের ফুসফুসে ইনফেকশন, ক্যান্সার ও অন্যান্য শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়ে থাকে ও ঠান্ডা বেশি লাগে। এ থেকেই বোঝা যায় যে, আসলে কি কারণে বড়লোকেরা অসুস্থ হয় এবং গরিবদের কিছু হয় না। তাহলে কি করোনা শুধু একটি ঠাণ্ডা জনিত রোগ? 

মাস্ক পড়লে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়! শুধু তাই নয়, তারা আরো দুর্বল হয়ে পরবে, তাদের আরো ঠান্ডা লাগবে, এবং তাদের ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। সার্জিক্যাল মাস্ক এ গ্রাফিন অক্সাইড আছে যা এইসব ও তার চেয়ে আরো অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে। 

 

করোনা একটা গুজব 

টিভিতেই শুধু দেখি করোনা! কথাটা কিন্তু সত্যি! আসলে কি করোনা বলতে কিছু আছে? যদি করোনা বলতে কিছু থাকতো তাহলে সবাই আক্রান্ত হত, এবং অসুস্থ হয়ে পরতো। কেন আজকে ম্যাস্ক না পড়লে কিছু হয় না? কেন শুধু টিভিতে দেখায় করোনা? আসলে কি করোনা বলতে কিছু আছে? নাকি এই সবই সরকারের একটা চাল? একটা ধাপ্পাবাজি? একটি বড় ষরজন্ত্র? আসলেই করোনা একটা গুজব! 

 

ব্যবসা বাণিজ্য সবকিছু বন্ধ করার জন্য এই ধাপ্পাবাজি

আসলে তিনি ঠিক কথা বলছেন! করোনা বলতে কিছু নেই। এইটা একটা ষড়যন্ত্র! ব্যবসা বাণিজ্য সবকিছু বন্ধ করার জন্য এই ধাপ্পাবাজি সরকার শুরু করেছে, জানি তারা এক নতুন একতান্ত্রিক নিয়ম তৈরি করতে পারে। এইরকম কাল্পনিক ভাইরাসকে শুধু মুর্খরাই ভয় পায়! 

 

টিকা নিয়ে কী হবে?

টিকা নিব কেন? অপরীক্ষিত টিকা নিয়ে কে মরতে চায়? যেখানে কোন ভাইরাস নেই সেখানে টিকা নিয়ে কি হবে? মানুষ কি এতটাই পাগল? টিকা তৈরি করতে কতদিন লাগে তা জানেন? ১ বা ২ বছর না! ৫ থেকে ১০ বছর ও তার বেশি সময় লাগে একটি টিকা তৈরি করতে। এবং আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে কেউ কোন করোনা ভাইরাসের টিকা তৈরি করে নি। তাহলে মানুষকে যা দেওয়া হচ্ছে তা কি? এইটি একটি জিন থেরাপি, যা আস্তে আস্তে মানুষের ডিএনএ পরিবর্তন করবে। মানুষ আর মানুষ থাকবে না। আর যারা পরিবর্তিত না হবে, তারা মারা যাবে, কেউ কেউ পঙ্গু হয়ে পরে থাকবে ও অন্যান্য নানা সমস্যায় ও নতুন রোগে ভুগবে। এই সম্পর্কে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

এর জন্য কে দায়ী থাকবে? বাংলাদেশ সরকার! তারাই তো মানুষকে টিকা নেওয়ার জন্য জোর করছেন! মনে রাখবেন, আপনি যদি সরকারের কথা শুনে, টিকা নিয়ে মরেন তার জন্য সরকার দায়ী! সরকার আপনার জন্য কি করবে? সরকার আপনার জন্য আজ পর্যন্ত কি করেছে? সরকার ও মানুষের সামাজিক চাপের কারণে কিছু করবেন না। দেহটা আপনার, সরকারের ও অন্য মানুষের না!

 

মাস্ক পড়লে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়!

মাস্ক পড়লে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়! শুধু তাই নয়। যারা একটানা ৫ ঘণ্টা ও তার বেশি মাস্ক ব্যবহার করবে তাদের স্মরণশক্তি আস্তে আস্তে কমে যাবে, তারা আরো দুর্বল হয়ে পরবে, তাদের আরো ঠান্ডা লাগবে, এবং তাদের ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি। সার্জিকাল  মাস্ক এ গ্রাফিন অক্সাইড আছে যা এইসব ও তার চেয়ে আরো অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে। এ বিশয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

পেটে ভাত নাই ম্যাস্ক দিয়ে কি হবে?

বাংলাদেশের মত একটি গরিব দেশে মাস্ক পরে কি হবে? যদি করোনা বলে কোন রোগ থাকে তাহলে তো মানুষ এমনেই মরবে। আর মাস্ক এ কি জাদুর জিনিস আসে যা মানুষকে একটি ভাইরাসের কাছ থেকে রক্ষা করবে? ভাইরাসের পদার্থগুলো মাস্কের ছিদ্রগুলোর চাইতে অনেক ছোট। আসল ভাইরাস থাকলে তা মাস্কের ভিতর দিয়েও শরীরে প্রবেশ করবে। মাস্কের ফাকা দিয়ে প্রবেশ করবে। কান দিয়ে প্রবেশ করবে, চোখ দিয়ে প্রবেশ করবে। সারা শরীরের চামড়ার নিখোদ ফোটা দিয়ে প্রবেশ করবে। এ বিষয়টি ভাবলেই বোঝা যায় যে, করোনা বলতে কিছু নেই। এইটা শুধু একটা ধাপ্পাবাজি! বিশ্বের মানুষকে ভুয়া ভাইরাসের ভয় দেখিয়ে তাদের জীবন ধ্বংস করা, পরিবার ধ্বংস করা, সমাজ পরিবর্তন করা। মানুষের জীবন পরিবর্তন করা। এ উদ্দেশ নিয়েই এই ভুয়া ভাইরাস তৈরি করা হয়েছে। কোভিড-১৯ বিশ্বের বড় বড় নেতাদের দ্বারা পরিকল্পিত একটি মহামারি। এই বিষয়ে আর জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

ভাসমানদের করোনা নাই

কোথায় করোনা? করোনা কি রাস্তা থেকে পালিয়ে গিয়েছে? নাকি স্কুলে পড়তে গিয়েছে? মনেহয় করোনা স্কুলে গিয়ে, মানুষকে কিভাবে আক্রমন করতে হয়, সে বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করছে! নাকি করোনা ভাসমানদের সাহস দেখে ভয়ে পালিয়ে আছে? ভুয়া করোনার নাম করে লকডাউন দিয়ে, সরকারি নেতারা ঘরে আরামে ঘুমায় আর খায়। আর রাস্তার দরিদ্র মানুষ না খেয়ে মরে। এটাকেই সরকার বলে। টাকা থাকলেই মানুষ প্রকৃত সরকার হয়ে যায় না। সরকারের বিশস্থতা, ন্যায্যতা, সত্য ও নৈতিকতা না থাকলে সেই দেশ কখনো উন্নতি হয় না! করোনা একটি পরিকল্পপিত মহামারি! এ বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

বাংলাদেশে করোনা নাই

সত্যি কথা! কেউ আসলে করোনায় আক্রান্ত হয় নি। শুধু টিভির জগতে মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়! করোনা শুধু টিভির ডিতরে। বাস্তবে করোনা বলতে কিছু নেই। মানুষ বরং করোনার নামে যে বিষ-যুক্ত ইনজেকশন বের করেছে, তা নিয়ে মরবে। এ বিষয়ে জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

সিডিসি নিজেই স্বীকার করেছে যে করোনা বলতে কোন ভাইরাস নেই। এবং এই ভাইরাস হলে একজন ব্যক্তির মরে যাওয়ার সম্ভাবনা ০%! এ বিষয়ে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

করোনা একটা বলদ ভাইরাস!

কথাটা কিন্তু সত্যি! যে ভাইরাস সারা বিশ্বকে আক্রমন করছে, তা থামাতে শুধু একটি মাস্কের প্রয়োজন! এই বিষয়টা ভাবলেই বোঝা যায় যে করোনা বলতে কোন ভাইরাস নেই। এই সবই এক বড় ষরযন্ত্র, একটি বড় ধাপ্পাবাজি! মানুষকে ঘরে বন্দি করে, তাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করার এক বড় পরিকল্পনা! করোনা একটি পরিকল্পিত মহামারি। এই বিষয়ে আর জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

করোনা গেল কই?

করোনা গেল কই? করোনা কি তাহলে স্কুলে পড়তে গিয়েছে? কেন স্কুল বন্ধ করলো সরকার? করোনার জন্য বন্ধ করলো নাকি এর পিছনে তাদের অন্য কোন কারসাজি আছে? সরকার কি মানুষের জীবন নিয়ে খেলছে? তারা কি নিজেদেরকে ঈশ্বর বলে মনে করছে? কোথায় করোনা? করোনা কি শুধু মানুষের মনের ভিতরে? মনে রাখবেন, বনের বাঘ আপনাকে খেতে আসবে না। আপনার মনের বাঘই আপনাকে খাবে! 

 

আসল রোগের জন্য বিজ্ঞাপন ছড়াতে হয় না

মনে রাখবেন আসল রোগের জন্য কখনও বিজ্ঞাপন ছড়াতে হয় না! আসল রোগ থাকলে মানুষ এমনেই আক্রান্ত হবে এবং মরবে। করোনা হল মিডিয়ার দ্বারা পরিচালিত একটি রোগ! বাস্তবে এটি একটি ষড়যন্ত্র। আপনার টেলিভিশন বন্ধ করলে দেখবেন করোনাও উধাও হয়ে গিয়েছে। করোনা বলতে কিছু নেই! এই সবই মানুষের মনের ভয়! সিডিসি নিজেই স্বীকার করেছে যে করোনা বলতে কোন ভাইরাস নেই। এবং এই ভাইরাস হলে একজন ব্যক্তির মরে যাওয়ার সম্ভাবনা ০%! এ বিষয়ে আরো জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

করোনা মহামারিটি একটি উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। এই বিশ্বের বড় বড় নেতারা, জগতের সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে। তারা একটি একতান্ত্রিক সরকার তৈরি করতে চাচ্ছে। এই পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

তারা তাদের পরকল্পনাটি বাস্তবায়ন করতে, করোনার নাম করে যে ইনজেকশনটি বের করেছে তা ব্যবহার করবে। এইটি কোন টিকা নয়, বরং অপরীক্ষিত এমআরএনএ জিন থেরাপি, যা মানুষের ডিএনএ পরিবর্তন করবে। মানুষ আর মানুষ থাকবে না। তারা অন্যকিছু হয়ে যাবে। এই ইনজেকশন মানুষের শরীরের জন্য একটি বিষ! এই অপরীক্ষিত ইনজেকশন নিয়ে মানুষের কি হয়েছে তা দেখতে এখানে ক্লক করে দেখুন। এই বিষাক্ত অপরীক্ষিত কোভিড ইনজেকশন থেকে দূরে থাকুন, নিজের জীবন রক্ষা করুন। নিজে সত্য জানুন, অন্যকেও জানান। 

 

শেয়ার করুণ

এই পোস্টটি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। তাদেরকেও সত্য জানতে সাহায্য করুন! তাদেরকে মিথ্যার অন্ধকার থেকে, সত্যের আলোতে আসতে সাহায্য করুন! 

 

 


তথ্যসূত্রঃ

Youtube - Apr 12, 2021

Youtube - Apr 21, 2021

Youtube - Jul 7, 2021

Youtube - Jul 1, 2021

Youtube - Aug 27, 2021

Youtube - Sep 14, 2021

 

Facebook - Sep 12, 2020 

Facebook - April 24, 2021

Facebook - April 25, 2021

Facebook - May 23, 2021

Facebook - August 4, 2021