কোভিড-১৯ মহামারীটি কি পরিকল্পিত ছিল?

October 22, 2021

শিরোনাম

বিস্তারিত জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার চিকিৎসকেরা মহামারীটিকে একটি বিশ্বব্যাপী অপরাধ বলে দাবি করেছেন, তারা বলছেন এইটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অজুহাতে বিশ্ব একনায়কতন্ত্র।কোভিড -১৯ হওয়ার কয়েক বছর আগে থেকেই সারা বিশ্বে হঠাৎ করে কোভিড -১৯ এর জন্য লক্ষ লক্ষ পিসিআর টেস্ট কিট বিতরণ করা শুরু হয়।
২০১৩ সালে, একজন গবেষক ২০২০ সালে একটি করোনাভাইরাস মহামারী হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তথাকথিত 'ষড়যন্ত্র তত্ত্বের' ব্যক্তিগত তদন্তের কারণে তিনি এটি জানতেন।
২০১৭ সালে, অ্যান্থনি ফাউচি ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম মেয়াদে সংক্রামক রোগের একটি বিস্ময়কর প্রাদুর্ভাব নিশ্চিত করেছিলেন।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারীর ঠিক আগে, বিল গেটস্‌ এভেন্ট-২০১ নামে একটি বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারীর কসরত আয়োজন করেছিলেন।
এছাড়াও প্রাদুর্ভাবের আগে, গ্লোবাল প্রিপার্ডনেস মনিটরিং বোর্ড বিশ্বকে বলেছিল করোনাভাইরাস মহামারীর জন্য প্রস্তুত থাকতে।
২০১৮ সালে ইনস্টিটিউট ফর ডিজিজ মডেলিং একটি ফ্লু ভাইরাস নিয়ে বিশ্বব্যাপী মহামারী ঘোষণা করে, যার উৎপত্তি চীনের উহান এলাকায়।
২০১৮ সালে, বিল এবং মেলিন্ডা গেটস্‌ ঘোষণা করেছিলেন যে আগামী বছরগুলিতে একটি তৈরি করা ভাইরাসের বিশ্বব্যাপী মহামারী হবে।
করোনাভাইরাস সার্স-কোভ-২ উহানের বায়ো-সেফটি ল্যাব লেভেল-৪ এ তৈরি করা হতে পারে, ল্যাবটি অ্যান্থনি ফাউচির কাছ থেকে কয়েক মিলিয়ন ডলার পেয়েছিল।
বেশ কয়েকটি সিনেমায় করোনাভাইরাস মহামারীকে দারুণভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, এমনকি হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনকেও এর প্রতিকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রযোজিত একটি কমিক বইয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া একটি ভাইরাসকে দেখানো হয়েছে। যেখানে সর্বগ্রাসী চিকিৎসার অত্যাচার বাস্তবায়নের মাধ্যমে সংকটটির সমাধান করা হয়।
২০১২ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক তাদের উদ্বোধনীর সময় একটি করোনাভাইরাস মহামারীর দৃশ্য দেখায়।
অনুসন্ধানী সাংবাদিক হ্যারি ভক্স ২০১৪ সালে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে একটি বিশ্বব্যাপী মহামারী তৈরি হবে, যেন 'শাসক শ্রেণী' উচ্চতর কর্তৃত্ববাদী নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ করতে পারে।
অনুসন্ধানী সাংবাদিক অ্যান্থনি প্যাচ একটি মানব-সৃষ্ট ভাইরাস নিয়ে বিশ্বব্যাপী মহামারীর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, যার মধ্য দিয়ে মানুষের উপর জোর করে ডি.এন.এ পরিবর্তনকারী ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হবে।
ডাঃ ক্যারি ম্যাডে কয়েক দশক ধরে ডি.এন.এ এবং ভ্যাকসিন অধ্যয়ন করেছেন এবং বলেছেন যে পরিকল্পনাটি কোভিড -১৯ ভ্যাকসিন ব্যবহার করে ট্রান্সহিউম্যানিজম (মানুষ পরিবর্তন করা) প্রক্রিয়া শুরু করা হবে: মানুষের ডি.এন.একে পুনরায় প্রোগ্রাম করা।
সিআইএ অফিসার ডঃ জন কোলম্যান গোপন সমিতিগুলি অধ্যয়ন করেছেন এবং বলেছেন যে তাদের লক্ষ্য হল মারাত্মক দ্রুত-কার্যকরী রোগের সংগঠিত মহামারীর মাধ্যমে পৃথিবীকে জনবহুল করা।
আমেরিকার জর্জিয়া রাজ্যে, ১৯৮০ সালে আটটি ভাষায় মানবতার জন্য দশটি নির্দেশিকা সহ একটি বিশাল স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়েছিল। এই দশটি আদেশের মধ্যে প্রথমটি হল বিশ্বের জনসংখ্যাকে অর্ধ বিলিয়ন মানুষের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
বিল গেটস্‌ একটি TED আলোচনার সময় বলেছিলেন যে নতুন টিকা ব্যবহার করে বিশ্বের জনসংখ্যা ১০-১৫% কমানো যাবে।
'হেলথ রেঞ্জার', মাইক অ্যাডামস্‌ বহু বছর আগে, এখন যা ঘোটছে সে বিশয়ে, ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন: একটি মানুষের তৈরি বায়োওয়েপনের মুক্তি, এর পরে একটি ভ্যাকসিন ম্যান্ডেট, ভ্যাকসিন শিল্পের জন্য ব্যাপক সরকারী অর্থায়ন, এবং সময়মত প্রস্তুত হওয়া একটি ভ্যাকসিন।
২০১০ সালে, রকাফেলার ফাউন্ডেশন 'ভবিষ্যতের জন্য দৃশ্যপট ...' নামে একটি বই প্রকাশ করেছিল যাতে তারা একটি আসন্ন বিশ্বব্যাপী মহামারী বর্ণনা করে যার ফলে মানুষের উপর কর্তৃত্বপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ করা হবে, এবং মহামারীটি শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও এই কর্তৃত্বপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আরও তীব্র হবে।
২০২০ সালে, রকাফেলার ফাউন্ডেশন ধাপে ধাপে গাইড সহ এই নিয়ন্ত্রণের বিশ্ব কীভাবে তৈরি করা যায় সে সম্পর্কে একটি হ্যান্ডবুক প্রকাশ করে। তারা বলছে, স্বৈরাচারী সরকারের কাছ থেকে এই টপ-ডাউন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিশ্ব 'লকডাউন' না হওয়া পর্যন্ত জীবন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারবে না।
আমরা সত্যিই দেখতে পাচ্ছি যে বিল গেটস্‌ এবং বিশ্বব্যাপী অন্যরা এখনই ভ্যাকসিন আইডি, মাইক্রোচিপ যা মানুষের মধ্যে লাগানো হবে, মুখোশ (ম্যাস্ক) পরা বাধ্যতামূলক করছে, সামাজিক দূরত্ব, জোরপূর্বক লকডাউন, চরম যোগাযোগের সন্ধানের মাধ্যমে অতুলনীয় উপায়ে নিয়ন্ত্রণ দখল করছে।
এই টপ-ডাউন কন্ট্রোলের এক অংশ হল এইসবের বিরুদ্ধে যারা সত্য কথা প্রকাশ করে, সেই ডাক্তার, বিজ্ঞানী বা অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের কণ্ঠকে চরমভাবে সেন্সর (ব্লক) করা।