কোভিড-১৯ পরীক্ষা (পি.সি.আর টেস্ট) কি?
আশা করি আপনারা আগের পোস্ট টি পড়েছেন। না পড়ে থাকলে ঐ পোস্ট টি আগে পড়ুন। কোভিড-১৯ কি?
সি.ডি.সি এর কথা অনুযায়ী, 2019-nCoV রিয়েল-টাইম RT-PCR ডায়াগনস্টিক প্যানেল হল একটি আণবিক ইন ভিট্রো ডায়াগনস্টিক টেস্ট যা SARS-CoV-2 সংক্রমণ সনাক্তকরণ এবং নির্ণয়ে সহায়তা করে এবং এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত নিউক্লিক এসিড পরিবর্ধন প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে।
সি.ডি.সি এর পি.সি.আর টেস্টের ব্যবহার বিধিতে, "CDC 2019-Novel Coronavirus (2019-nCoV)
Real-Time RT-PCR Diagnostic Panel", [পৃষ্ঠা ৪১] তারা স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন যে, পি.সি.আর টেস্ট তৈরির সময়ে তাদের কাছে কোন কোভিড-১৯ ভাইরাসের স্যাম্পল ছিল না। তাই তারা কম্পিউটারে অনুমান করে টেস্ট টি তৈরি করেছেন।
কোভিড -১৯ পরীক্ষাটি পি.সি.আরের উপর ভিত্তি করে, একটি ডি.এন.এ তৈরির কৌশল। যখন একটি পরীক্ষা হিসাবে ব্যবহার করা হয় তখন এটি একটি ইতিবাচক/নেতিবাচক ফলাফল তৈরি করে না, তবে কেবল ইতিবাচক এবং নেতিবাচকের মধ্যে নির্বিচারে কাটা বন্ধ করার জন্য পর্যাপ্ত উপাদান শনাক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় চক্রের সংখ্যা।
পরীক্ষার দ্বারা একটি ভাইরাস শনাক্ত করা হচ্ছে এমন কোন প্রমাণ নেই এবং যখন থাকা উচিত, পরীক্ষায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মিথ্যা ইতিবাচক আছে কিনা তা নিয়ে একেবারেই কোন উদ্বেগ নেই। মেডিকেল জার্নালে যা প্রকাশিত হচ্ছে তা বিজ্ঞান নয়, প্রতিটি গবেষণাপত্রের লক্ষ্য হচ্ছে ডেটাকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে আতঙ্ক বাড়ানো যা ভাইরাল তত্ত্বকে উপকৃত করে, এমনকি যখন তথ্য বিভ্রান্তিকর বা পরস্পরবিরোধী হয়। অন্য কথায়, মেডিকেল পেপারগুলো হচ্ছে প্রোপাগান্ডা।
বিজ্ঞানীরা ইনফ্লুয়েঞ্জা বা নিউমোনিয়ার মতো অবস্থার একাধিক রোগীর মধ্যে নতুন আর.এন.এ সনাক্ত করছেন এবং ধরে নিচ্ছেন যে আরএনএ সনাক্তকরণ (যা একটি আরএনএ ভাইরাস তৈরির জন্য প্রোটিনে আবৃত বলে বিশ্বাস করা হয়, যেমন করোনাভাইরাসকে বিশ্বাস করা হয়) এর সমতুল্য ভাইরাসের বিচ্ছিন্নতা। তা নয়, এবং বিজ্ঞানীদের একটি দল এটা স্বীকার করেছেঃ
"আমরা রক্তে সংক্রামক ভাইরাস শনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা করিনি"
কিন্তু, এই স্বীকারোক্তি সত্ত্বেও, এর আগে কাগজে তারা বারবার ৪১ টি কেস (৫৯ টি অনুরূপ মামলার মধ্যে) উল্লেখ করেছিল যা এই আরএনএর জন্য ইতিবাচক পরীক্ষা করেছিল, "৪১ জন রোগী ... ২০১৯-nCoV- এ সংক্রমিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।" আরেকটি গবেষণাপত্র চুপচাপ স্বীকার করেছে যে:
"আমাদের অধ্যয়ন কোচের পোস্টুলেট পূরণ করে না"
১৮০০ এর দশকের শেষের দিকে মহান জার্মান ব্যাকটেরিওলজিস্ট রবার্ট কোচ কর্তৃক প্রথম বর্ণিত কোচের পোস্টুলেটগুলি সহজ যুক্তি এবং এরকম বলা যেতে পারে:
- একটি বিশেষ অসুস্থতা সহ অনেক ক্ষেত্রে রোগজীবাণু (যেমন ভাইরাস) শুদ্ধ করুন।
- সংক্রামক প্রাণী (স্পষ্টতই মানুষ নয়) রোগজীবাণুর কাছে উন্মুক্ত করুন।
- যাচাই করুন যে একই রোগ সৃষ্টি হয়েছে।
- কেউ কেউ যোগ করেন যে আপনার রোগজীবাণুকে পুনরায় শুদ্ধ করা উচিত, কেবল নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে এটি সত্যিই অসুস্থতা সৃষ্টি করছে।
যেহেতু কোচের পোস্টুলেট পূরণ করা যাই নি, সেহেতু করোনা ভাইরাস বলতে কিছু নেই। এবং যেহেতু করোনা ভাইরাস বলতে কিছু নেই, সেহেতু করোনা ভাইরাসের কোন টেস্টও তৈরি করে সম্ভব নয়। কাল্পনিক ভাইরাসের কোন টেস্ট হয় না!
পি.সি.আর পরীক্ষা একটি প্রতারণা
এই পুরো মহামারীটি একটি সম্পূর্ণ অবিশ্বাস্য পি.সি.আর পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে শুরু হয়েছে, যা মিথ্যা পজিটিভের উচ্চ শতাংশ উত্পাদন করে এবং কোনও ধরণের সংক্রমণ সঠিকভাবে সনাক্ত করতে সক্ষম হয় না। সমস্ত লকডাউন, মাস্ক পরার আদেশ, এবং ভ্যাকসিন নেওয়া এই প্রতারণার উপর ভিত্তি করে!
ভিডিওঃ আয়ারল্যান্ডের সরকার স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে কোভিড-১৯ বলতে কিছু নেই!
ভিডিওঃ রেইনার ফুয়েলমিচ - বার্লিনে পূর্ণ সাক্ষাৎকার।
ভিডিওঃ সি.ডি.সি টেস্ট পরিবর্তন প্রকাশ করে যে তারা কখনই কোভিড -১৯ এর জন্য পরীক্ষা করেন নি।
ভিডিওঃ কোভিড আইসোলেট করা হয়নি, সনাক্ত করা যাবে না, এর কোন অস্তিত্ব নেই! FOIA এর জবাব প্রকাশ করে যে কোভিড একটি বিশ্বব্যাপী প্রতারণা!
শেয়ার করুণ
এই পোস্টটি অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। তাদেরকেও সত্য জানতে সাহায্য করুন! তাদেরকে মিথ্যার অন্ধকার থেকে, সত্যের আলোতে আসতে সাহায্য করুন!
তথ্যসূত্রঃ
CDC 2019-Novel Coronavirus (2019-nCoV)
Real-Time RT-PCR Diagnostic Panel [FDA]
